বড়াইগ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ প্রনোদনার বীজে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

 প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন   |   জেলার খবর


জাহিদ হাসান  নাটোর প্রতিনিধি, 

বড়াইগ্রামে কৃষকরা গ্ৰীষ্মকালীন প্রনোদনার পেঁয়াজ আবাদে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। এরইমধ্যে তারা জমি থেকে পেঁয়াজ তুলতে শুরু করেছে। এই পেঁয়াজ জেলার চাহিদা অনেকটাই পূরণ করবে। বর্তমান বাজার দামে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের নওগ্রামের কৃষক হাফিজুর রহমান ১ বিঘা জমিতে তিনি গ্রীষ্মকালীন এন-৫৩ (নাসিক রেড) জাতের এ পেঁয়াজ চাষ করেন। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে ১ কেজি বীজ, ২০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি এমওপি সার দেওয়া হয়। সঙ্গে পেঁয়াজের বীজতলা বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য প্রায় সাড়ে ৭ কেজি পলিথিন দেওয়া হয়। বীজতলা তৈরি থেকে শুরু করা পর্যন্ত এ ব্লকের উপসহকারী কৃষি অফিসার তারিক বিন আমিন বলেন আমরা    সার্বক্ষণিকভাবে সবসময় দিক নির্দেশনা দিয়েছিলেন কৃষকদের। বীজতলা তৈরির প্রায় ৪০ দিন গত বীজতলা থেকে চারা সংগ্রহ করে জমিতে রোপণ করা চারা। রোপণের পর বালাইনাশক ‘প্রেসটিসাইট’সহ পেঁয়াজের রোগ দমনের জন্য প্রয়োজনীয় কীটনাশক কৃষি অফিস থেকেই দিয়েছিলাম। এমনকি পেঁয়াজ ক্ষেতে সেচসহ আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ প্রায় ২ হাজার ৮০০ টাকাও দিয়েছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা বলেন,গ্ৰীষ্মকালীন পেঁয়াজ চাষে   কৃষকের উদ্বুদ্ধ করি  তার পরে বীজতলা তৈরি থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত সার্বক্ষণিক ভাবে দেখাশোনা করি  প্রনোদনার পেঁয়াজ আবাদে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। এরইমধ্যে তারা জমি থেকে পেঁয়াজ তুলতে শুরু করেছে। এই পেঁয়াজ জেলার চাহিদা অনেকটাই পূরণ করবে। বর্তমান বাজার দামে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন।

জেলার খবর এর আরও খবর: