কক্সবাজারে DSLR দিয়ে ছবি না তুলে নিজের মোবাইল দিয়ে তুলবেন প্লিজ।

ককসবাজার সমুদ্র সৈকতে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী ক্যামেরাম্যানদের সাথে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে পর্যটককে অন্যায়ভাবে মেরে রক্তাক্ত করার ছবি।
অবিলম্বে ক্যমেরাম্যানের চদ্মভেসে থাকা এই রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করুন ও সমুদ্র সৈকতের সকল লাইসেন্স বাতিল করুন।
ককসবাজার সমুদ্র সৈকতে DSLR ক্যামেরায় ছবি উটানোর নামে রোহিঙ্গাদের গুন্ডামী নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা, দশটি ছবিরর স্থলে ২০০ ছবি তুলে ফেলবে ও জোর করে বাধ্য করবে আপনাকে সব ছবি নিতে। আর নগদ টাকাতে সব ছবি না নিলেই পর্যটকদের উপর নেমে আসে বর্বর অত্যাচার। আর এই কাজে ব্যবহার করা হয় রোহিঙ্গাদের যা দেখার কেউ নেই।
গতকাল সুগন্ধা পয়েন্টে দুপুর ২ঃ২০ সময় এই পর্যটক ৩ টাকা দরে ছবি তুলার চুক্তি করে ক্যামরাম্যানের সাথে কিন্তু সুযোগ বুঝে ক্যামেরাম্যান ৭০০ ছবি তুলে ফেলে যার মূল্য আসে ২১০০ টাকা যা একজন ছাত্রের জন্য অনেক ব্যায়বহুল তাই সে ১০০০ এক হাজার টাকার ছবি বেচে নেবার বা সব ছবি ১ এক হাজার টাকার মধ্যে দিতে অনুরোধ করলে শুরুহয় এই বর্বর নির্যাতন। যার ভয়াবহতা দেখে অনেক পরে একজন পর্যটক ভিডিওটি করেন। কিন্তু যে ক্রাইম সিন্ডিকেট গড়ে উটেছে সমুদ্র সৈকত জুড়ে তা অনেক শক্তিশালী। তাদের কারোই স্বনামে ছবি তোলার লাইসেন্স নেই। বরং ককসবাজারের পাতি, আধা পাতি, চাটুকার ও প্রশাসনের দালাল শ্রেণীর কিছু বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের নামে বিভিন্ন লাইসেন্স করে তা বেতন ভুক্ত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের নিয়োগ করা হয়। অথচ এ শহরের শত শত ছেলে বেকার যাদের এরকম একটি লাইসেন্স হলেই হত বেঁচে থাকার অবলম্বন।
অথচ সন্ত্রাসী কায়দায় প্রতিদিন এভাবে পর্যটকদের হয়রানী তো করছেই পাশাপাশি সকল ক্যামেরাম্যান ও জেটস্কীর হেলপার মিলে হামলা করে নির্মম আহত করার পর ত্রান কর্তারা এগিয়ে আসেন সাহায্যের নামে শুরু হয় আহত দেহের মানুষটিকে মানসিক টর্চার। অবশেষে মান ইজ্জত থাকতে কেটে পড়ে পর্যটকরা!!